নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা গ্রাহকদের দায়িত্ত্ব।
বর্তমানে কম্পিউটার প্রস্তুত বিলের পরিশোধের তারিখ বৃদ্ধি করা যায় না। বকেয়া পরিশোধিত হওয়ার পর পুনঃ সংযোগ হতে পারে, যা অত্যন্ত বিব্রতকর ও কষ্টসাধ্য।
বিদ্যুৎ চুরি, মিটার বাই পাসিং, ইত্যাদি গুরুতর ও দন্ডনীয় অপরাধ। আইন অনুযায়ী গ্রাহকই তার মিটার রক্ষনাবেক্ষনকারী। মিটারের সীল ভাংগা অথবা মিটারে কারচুপি
হলে বিদ্যুৎ আইনের ৩৯ এবং ৪৪ ধারা অনুযায়ী গ্রাহককে দোষী সাব্যস্ত করা হবে।
অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার সর্ম্পকে কোন তথ্য থাকলে তা তৎক্ষনাৎ নিকটস্থ বিদ্যুৎ অফিসে জানাতে পারেন। অবৈধ গ্রাহকরাই মূলত বৈধ গ্রাহকের প্রাপ্য বিদ্যুতের ভাগ বসায়
এবং লোড শেডিং এর অন্যতম কারন ঘটায়।
লো-ভোল্টেজ সমস্যা এড়াতে আপনার লোডের পাওয়ার ফ্যাক্টর কমপক্ষে ০.৯৫ বা ততোধিক বজায় রাখুন। প্রয়োজনে পাওয়ার ফ্যাক্টর ইমপ্রভিং (PFI) যন্ত্র ব্যবহার করুন।
সময়মত বিল পাওয়া না গেলে গ্রাহক সংশ্লিষ্ট বিক্রয় ও বিতরন / বানিজ্যিক পরিচালন/ বিদ্যুৎ সরবরাহ দপ্তরে অফিস প্রধানের সহিত যোগাযোগ করতে পারেন।
বিল সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ, বিল পরিশোধের সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার কমপক্ষে ৭ (সাত) দিন পূর্বে সংশ্লিষ্ট বিক্রয় ও বিতরন / বানিজ্যিক পরিচালন/
বিদ্যুৎ সরবরাহ দপ্তরে যোগাযোগ করে সমাধান করতে হবে।
পিক আওয়ারে অর্থাৎ বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার যথাসম্ভব সীমিত রাখুন, বিশেষতঃ হিটার, ইস্ত্রি, পানির পাম্প, ওয়েল্ডিং মেশিন ইত্যাদি
যন্ত্র পাতি বন্ধ রাখুন এবং অন্যকে বন্ধ রাখার পরামর্শ দিন।
ওয়েষ্টজোন পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন কোং লিঃ
(বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড)
সদা আপনার সেবায় নিয়োজিত
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস